CR-7 তো ওস্তাদ আদমি, তা সে ফুটবলের মাঠেই হোক কিংবা বিজ্ঞাপনের জগতে। স্টাইলিশ উপস্থিতিতে, জনপ্রিয়তার দিক থেকেও তিনি সমসাময়িক বর্হিবিশ্বের তারার থেকেও এগিয়ে, সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে তাকেই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ভক্ত অনুসরণ, মানে ফলো করেন আর কি। এই ময়দানে তার পরের অবস্থানে রয়েছেন অন্য গ্রহের তারা লিওনেল মেসি। আবার অনেক খেলোয়াড় রয়েছেন, যারা এখন খেলার মাঠে না থাকলেও ফেসবুকের খেলায় রয়েছেন সেরা দশেই। পরিসংখ্যানের হিসেবে এই তারকারা কে কত নম্বরে অবস্থান করছেন আর কার ফ্যান ফলোয়িং কত, এক নজরে দেখে নিতে পারেন বিশ্বকাপের মৌসুমে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ক্রিস্টিয়ানোর ফেসবুকে ১২২ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন ফলোয়ার।
ক্যাটালান আইকন আলবিসেলেস্তে অধিনায়ক মেসির ফেসবুক ফলো করছেন প্রায় ৯০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী।
জগু বনিতোর রাশিয়া মিশনের নেতা নেইমারের ফেসবুক ফলোয়ার ৬১ মিলিয়ন।
খেলার মাঠে না থাকলেও ফেসবুকের মাঠে কিন্তু দারুণ জনপ্রিয় ইংল্যান্ডের এক সময়ের তারকা এবং হার্টথ্রব ফুটবলার বেকহ্যাম। ফেসবুকে তাকে ফলো করছেন ৫৪ দশমিক ১২ মিলিয়ন ব্যবহারকারী।
জাদুকরী ফুটবলার রোনালদিনহো খেলায় না থাকলে কী, ফেসবুকে ফলোয়ার কিন্তু তার ৩৫ মিলিয়ন!
ব্রাজিলের এই ‘নিপাট ভদ্রলোক’ সাবেক ফুটবলারের ফেসবুক ফলোয়ার ৩১ দশমিক ৬১ মিলিয়ন।
জার্মানির মধ্যমাঠের মধ্যমণির ফেসবুক ফলো করছেন ৩১ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন ব্যবহারকারী। কাকা আর ওজিল একেবারে কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছেন বলা যায়!
স্পেনের জনপ্রিয় এই মিডফিল্ডার নিজের শেষ বিশ্বকাপ খেলতে চলেছেন রাশিয়া। তার ফেসবুক ফলোয়ার ২৭ মিলিয়ন।
১৯ মিলিয়ন ফেসবুক ফলোয়ার রয়েছে এই হার্টথ্রব স্প্যানিশ ফুটবলারের। কলম্বিয়ান পপ আইকন শাকিরাও কিন্তু উনারই ফলোয়ার।
সুয়ারেজের ব্র্যান্ডিং যদি হয় ‘কামড়ে দেওয়া’, তাহলে কামড়া-কামড়িরও জনপ্রিয়তা আছে বৈকি। পিকের মতো তারও ফেসবুক ফলোয়ার ঠিক ১৯ মিলিয়ন।
তো এই দশজনের মাঝে কি আপনার প্রিয় তারকা নেই? একাদশ গড়তে দ্রুতই লাইক-কমেন্ট দিয়ে অ্যাকটিভ হয়ে যান।