বেঙ্গল বইয়ে বসন্ত উদযাপন

শুরু থেকেই নিয়মিত পাঠচক্র, কবিতা পাঠের আসর, নতুন লেখা ও লেখকের সঙ্গে পরিচিতিমূলক সভা, প্রকাশনা উৎসব, চিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ নানারকম সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে বেঙ্গল বই। তারই ধারাবাহিকতায় পহেলা ফাল্গুনে আরও একটি উৎসব আয়োজিত হয়েছিল এই বই বিপনিতে।

বসন্তের প্রথম সন্ধ্যায় সানিডেইল স্কুলের শিক্ষার্থীরা পরিবেশন করে কবিতা, সংগীত এবং নৃত্য। শুরুতে ছিল সমবেত  গান ও নৃত্য পরিবেশনা। দুটি পরিবেশনাই ছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ রচিত ‘বিশ্ববীণা রবে বিশ্বজন’ এর উপর। এরপর ক্ষুদে শিল্পিরা সুকুমার রায়ের সৎ পাত্র ও নারদ নারদ আবৃতি করে। এরপর সমবেত কণ্ঠে একে একে পরিবেশন করেদখিন হওয়া জাগো জাগো,  ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান, রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো সহ বেশ কয়েকটি গান পরিবেশন করে।

চলছে সংগীত পরিবেশনা

এরপরেই মঞ্চে আসে উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ঝিনাইদহের নাট্যগোষ্ঠী দিশারী দিশারী নাট্যগোষ্ঠীর পরিবেশনায় ছিল যাত্রাপালা অনুসন্ধান। রঞ্জন দেবনাথের গল্পে যাত্রাপালাটি পরিচালনা করেন বাবু গোবিন্দ পাল।

ঝিনাইদহের নাট্যগোষ্ঠী দিশারীর পরিবেশনায় যাত্রাপালা অনুসন্ধান

শিশু কিশোরদের প্রাঞ্জল অংশগ্রহণে ফাগুন সন্ধ্যাটি হয়ে উঠেছিল আরও প্রাণবন্ত।