মহাপরাক্রমশালী থানোস যখন হন্তদন্ত হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে ইনফিনিটি স্টোন, ঠিক তখনই মারভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের সাথে মোলাকাত হচ্ছে গার্ডিয়ান অব দ্য গ্যালাক্সির হিরোদের। এই ক্রসওভারই অ্যাভেঞ্জার্সঃ ইনফিনিটি ওয়ারের মূল গল্প। তাই মারভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের ১৯তম এই সিনেমা নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। এক সিনেমাতে এত তারকার সমাগম এর আগে কখনো হয়নি।
এপ্রিলের ২৫ তারিখ সিনেমাটি মুক্তি পাচ্ছে। এসময় দর্শকদের আরেকটু মাতিয়ে তোলার জন্য মারভেল স্টুডিও তাদের ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট থেকে সিনেমাটির বেশ কিছু নতুন ছবি প্রকাশ করেছে। চলুন এক নজরে দেখে নিই সেগুলো।
বড়পর্দায় এর চেয়ে বেশি সুপারহিরো যে একসাথে দেখেন নি আগে, সেটা মনে করিয়ে দিতেই এই ছবিটি! পুরো ওয়াকান্ডা তো আছেই, সেই সাথে আছে তাদের কালো চিতা টি’চালা। মাঝে থেকে ক্যাপ্টেন আমেরিকা আবার মনে করিয়ে দিচ্ছেন, দল যত বড়ই হোক নেতৃত্ব তার হাতেই। বাকি, ব্ল্যাক উইডো এবং ক্যাপ্টেন আমেরিকার নতুন পোষাকও কাড়ছে অনেকের নজর।
এই ছবিটি ক্রসওভারকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্যই। একই ফ্রেমে থর, রকেট এবং বেবি গ্রুটকে কিন্তু আপনি এই প্রথমবারের মতো দেখলেন।
পিটার পার্কার ও তার চিরচেনা স্কুলবাস। এত এত বয়স্ক সুপারহিরোদের ভীড়ে টিনেজ সুপারহিরো তো আমাদের একজনই। তাই স্পাইডিও আছে এই সিনেমায়!
সিনেমার শার্লক আর টিভি সিরিজের শার্লককেও এবার এক পর্দায় দেখার সুযোগ মিলবে! ডক্টর স্ট্রেইঞ্জ, টনি স্টার্ক আর ব্রুস ব্যানারকে দেখা যাচ্ছে এই ছবিতে। কিন্তু এতো চিন্তিত হয়ে কি সামাল দেয়ার কথা ভাবছেন তারা?
থানোস! এই থানোসই সব সুপারহিরোদের এক হবার একমাত্র কারণ।
শেষ পর্যন্ত অ্যাভেঞ্জার্স আর্মি কি পারবে চিরশত্রু থানোসকে পরাজিত করতে? উত্তর জানতে খুব বেশি দিন নেই কিন্তু আর।